স্টাফ রিপোর্টার,কক্সবাজারঃ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ২৫মার্চ আব্দুল খালেকের দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলার স্বাক্ষীরা জানেনা,তারা যে চাঁদাবাজি মামলার স্বাক্ষী,,যার মামলা নং-৮৫৮/২৪ইং।৫৮/২৪ইং।
মামলার ধারা-৪৬৫/৪৬৬/৩৮৫/৫০০/৫০৬(২)দঃবিঃ।
বাদী-আব্দুল খালেক (৪৮) উপজেলার খুটাখালী ইউপির ৪নং ওয়ার্ডের গর্জনতলী এলাকার মৃত আব্দুল গণির ছেলে।আসামীরা হলেন-মোঃরহমান(২৬),মোঃ হোছন(৪০) ও নুর জাহান(৫০)।বাদী ও বিবাদী সবাই একই এলাকার।মামলার স্বাক্ষী-নুরুল আলম নুরু (ক্যান্সার রোগী),আফজাল আহমদ,লাল মহিদ উদ্দিন সাগর,বোরহান উদ্দিন ও হাবিব হাসান চৌধুরী।
স্বাক্ষীদের সাথে পৃথক-পৃথকভাবে কথা বললে,তারা প্রতিবেদককে স্পষ্ট ভাষায় জানান,আব্দুল খালেক তার ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য ২০,১৯ ও ২১ মার্চ ঘটনা দেখিয়ে আদালতে যে মামলা করেছেন।এই মামলাতে আমাদেরকে স্বাক্ষী দেওয়া হয়েছে। অথচ আমরা ঘটনা সম্পর্কে কোনকিছু জ্ঞাত নয়।তাই আমাদেরকে বেআইনিভাবে স্বাক্ষী দিয়ে মামলা করায়,আমরা সবাই বিজ্ঞ হাকিম সহ তদন্ত কর্মকর্তা মহোদয় সুদৃস্টি কামনা করছি।কারণে আমরা চাঁদাবাজি মামলাটির স্বাক্ষী দিতে পারবো না।বিধায় মামলার স্বাক্ষী থেকে অব্যাহতি চাচ্ছি বলে জানান।
বাদী জানান,বিবাদীগণ পুরাতন রোহিঙ্গা। তবে তার কোন ডকুমেন্টস আমার হাতে নেই।তারা আমার থেকে চাঁদা চেয়েছে।তাই আদালতে মামলা করে বিচার চাচ্ছি।
বিবাদী-নুর জাহানগংরা জানান,টেকনাফ ২৬নং মৌচনী ক্যাম্পের ডি ব্লকের,৮নং শেডের ইউএনএইচসিআর নিবন্ধিত এমআরসি নং-২৫৫২৫-এ ভাতাভোগী রোহিঙ্গা নুর নাহারের আশ্রয়দাতা আব্দুল খালেক।রোহিঙ্গা নুর নাহারকে খুটাখালীর গর্জনতলী এলাকা থেকে গত ২৩সালের ৬ডিসেম্বর উচ্ছেদ করে ক্যাম্পে ফেরত পাঠায উপজেলা প্রশাসন।পরে ফের ক্যাম্প থেকে তাদেরকে খুটাখালীতে এনে ভাড়াবাসায় রেখে,রোহিঙ্গাদের ইযাবার টাকায় আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য মামলাটি করেছে।মামলার জবাব দিতে প্রস্তুত আছি।ইচসিআর নিবন্ধিত এমআরসি নং-২৫৫২৫-এ ভাতাভোগী রোহিঙ্গা নুর নাহারের আশ্রয়দাতা আব্দুল খালেক।রোহিঙ্গা নুর নাহারকে খুটাখালীর গর্জনতলী এলাকা থেকে গত ২৩সালের ৬ডিসেম্বর উচ্ছেদ করে ক্যাম্পে ফেরত পাঠায উপজেলা প্রশাসন।পরে ফের ক্যাম্প থেকে তাদেরকে খুটাখালীতে এনে ভাড়াবাসায় রেখে,রোহিঙ্গাদের ইযাবার টাকায় আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য মামলাটি করেছে।মামলার জবাব দিতে প্রস্তুত আছি।