শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কক্সবাজারের সংকট-সম্ভাবনার কথা বলতে “আওয়াজ”র আত্মপ্রকাশ জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাত, নাগরিক কমিটির নেত্রী বহিষ্কার। প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি উখিয়ার ১৩ শিক্ষার্থী, প্রধান শিক্ষক আটক ভারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগ নেতাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার পাঁয়তারা কক্সবাজার সমুদ্রে যৌথ অভিযানে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ সাত রোহিঙ্গা আটক পূর্বাচল প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি: হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ট্রাম্পের শুল্ক থেকে তিন মাস রেহাই পাবে বাংলাদেশসহ অনেকে, চীনের কাঁধে আরো বোঝা খুটাখালীতে অপহৃত যুবকের মোটরসাইকেল উদ্ধার বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে হিজড়া গোষ্ঠীর উৎপাত, ট্যুরিস্ট পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে ফেরানোর চেষ্টা করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এক উপজেলাতে তিনটি পর্যটন স্পষ্ট/ নিরাপত্তায় বেষ্টনীতে রক্ষিত

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩৪৩ বার পঠিত

জিয়াউল হক জিয়া,কক্সবাজারঃ

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলাতে তিন পর্যটন স্পষ্ট।তৎমধ্য দুইটি সচল আরেকটি এখনও অচল।তবুও শীতের মৌসুম সহ সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা থাকে।

সরেজমিনে গেলে দেখা যায়,উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পার্ক।এটি দেশের সর্ববৃহৎ পার্ক।সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নে নিসর্গ নিভূতে পর্যটন স্পষ্ট ও খুটাখালী ইউনিয়নে মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান পর্যটন স্পষ্ট।এই স্পষ্টে দর্শনার্থীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে কৃত্রিম হ্রদ পুকুর।তবে এই স্পষ্টটি এখনো কাজ শেষ না হওয়ায় র্দূরদূরান্তের পর্যটনদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি।
আরো জানা যায়,৯শত হেক্টর বনভূমিতে করা শেখ মুজিব সার্ফারী পার্কটিতে সারা বছরই পর্যটকদের ভিড় থাকে।এই পার্কে সংরক্ষিত পৃথক বেষ্টনীতে রয়েছে নানান প্রজাতির বন্য,পার্কের সামনে করা হয়েছে শিশু পার্ক ও জাতির পিতার ভাস্কর্য।হেঁটে কিংবা গাড়ীতে করে ভ্রমণ করা সম্ভব।দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার জন্য রয়েছে টুরিস্ট পুলিশও।অপর দিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাাসনের যৌথ উদ্যোগে করা নির্সগ নিভূত ও মেদাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যান।এই তিনটি পার্কে গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অবলোকনে মনটা শীতল হয়।মানসিক টেনশন দূর্বীত হয়।মনের ভিতরকার আনন্দের অনুভূতি সহ উৎফুল্লতা কাজ করে।

সার্ফারী পার্কের রেঞ্জ কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম ও ফুলছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা হুমায়ুন আহমেদ জানান,সরকার বন অধিদপ্তর অধিনে এই পর্যটন স্পষ্টগুলো তৈরী করেছেন।স্পষ্ট এরিয়াতে থাকা শতবর্ষী মাদার-ট্রি গর্জন,সেগুন গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে।ফলে ওই বীজ দিয়েই গাছের চারা তৈরীর মাধ্যমে বনায়ন করা হয়।সুতরাং এক সঙ্গে দুইটি কাজ।একদিকে পর্যটন সুবিধা অপরদিকে বীজ সংগ্রহ জন্য মাদার গাছগুলো সংরক্ষিত রাখা।সরকার কর্তৃক বনবিভাগ এসবের দেখাশোনায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত রয়েছে,তেমনি পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ রয়েছে।সব মিলিয়ে সুন্দর এক ব্যবস্হাপনা বলে জানান এ কর্মকর্তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs