শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আসামি হলেই গ্রেপ্তার নয়, মানতে হবে নতুন নির্দেশনা কক্সবাজারের সংকট-সম্ভাবনার কথা বলতে “আওয়াজ”র আত্মপ্রকাশ জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাত, নাগরিক কমিটির নেত্রী বহিষ্কার। প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি উখিয়ার ১৩ শিক্ষার্থী, প্রধান শিক্ষক আটক ভারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগ নেতাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার পাঁয়তারা কক্সবাজার সমুদ্রে যৌথ অভিযানে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ সাত রোহিঙ্গা আটক পূর্বাচল প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি: হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ট্রাম্পের শুল্ক থেকে তিন মাস রেহাই পাবে বাংলাদেশসহ অনেকে, চীনের কাঁধে আরো বোঝা খুটাখালীতে অপহৃত যুবকের মোটরসাইকেল উদ্ধার বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে হিজড়া গোষ্ঠীর উৎপাত, ট্যুরিস্ট পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান

স্বেচ্ছায় বাঁধ নির্মানে কাজ করছে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১
  • ৬৩৫ বার পঠিত

সংবাদ বিজ্ঞিপ্ত।।
দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে রামুর জোয়ারিয়ানালার নুনাছড়ির ফারি খাল ঘেষে ভেঙ্গে পড়া বেড়িবাঁধ নির্মাণে কাজ করছে ছাত্রলীগের এক ঝাঁক তরুন।জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইনের নির্দেশে গত তিনদিন ধরে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ চলমান আছে।
জোয়ার এলেই খালের নোনাজল বাঁধ ভেঙ্গে ঢুকে পড়ে ঐ গ্রামের কৃষি জমিতে।ফলে ৪টি চিংড়ি ঘের ও ৩০০ একর কৃষি জমি ক্ষতিগ্রস্থ হয় বলে জানান স্থানীয় কৃষক।
গত ৬ এপ্রিল ক্ষতিগ্রস্থ কৃষি জমি পরিদর্শনে গিয়ে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন বলেন, ” আমার গ্রামের এই বেড়িবাঁধ নির্মানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাব। প্রয়োজনে ঠেকসই বাঁধ নির্মাণে বিলম্ব হলে আমার ছাত্রলীগের সহযোদ্ধাদের নিয়ে স্বেচ্ছায় বাঁধ নির্মাণে কাজ করবে।”
সেই কথার প্রেক্ষিতে গ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ দূর করতে স্বেচ্ছায় বাঁধ নির্মানে কাঁদাপানিতে নেমে পড়ে এক ঝাক ছাত্রলীগ। এতে গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত রুস্তম আলী ছাত্রলীগ সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইনের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ” আমরা কখনো এমন ছাত্রলীগ দেখি নাই যারা বাঁধ নির্মাণে সরাসরি কাঁদাপানিতে নেমে পড়ে। সাদ্দাম আমাদের জীবন ও জীবিকা কে পরিবর্তন করে দিল।”
গত ৬ এপ্রিল জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসাইন, স্থানীয় চেয়ারম্যান কামাল শামসুদ্দীন প্রিন্স, স্থানীয় সমাজসেবক আবছার কামাল সিকদার সহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ঐ ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শনে যান।
এই বিষয়ে এস এম সাদ্দাম হোসাইন জানান, ” বেড়িবাঁধ নির্মানে ছাত্রলীগের পাশাপাশি ২০জন শ্রমিক ও নিয়োগ দেওয়া হয়। যাতে স্থায়ী ভাবে না হলেও বেড়িবাঁধটি ঠেকসই হয়।
এছাড়া তিনি আরো বলেন, স্থায়ী ও ঠেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছেন তিনি।
তবে গ্রামীন মানুষের এই দুঃখ লাগবে স্থায়ী ও ঠেকসই বেড়িবাঁধ নির্মান বড় প্রয়োজন বলে জানান গ্রামবাসী।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs