কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুল রাখাইন পল্লী ও দক্ষিণ রাস্তার পাড়ার বসবাসরত জনসাধারণের একমাত্র চলাচলের এই রাস্তার বেহাল দশার যেন শেষ নেই।সামান্য বৃষ্টি নামতেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে এই রাস্তা।খুরুশকুলের রাখাইন সম্প্রদায়ের চলাচলের ব্যবহৃত এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে আসছে।প্রায় ২৫০০ হাজার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল,মাদরাসা, কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও শুটকি মহলের কাজে প্রতিদিন ব্যবহৃত হচ্ছে এই রাস্তা।কিন্তু হাজারও মানুষের চলাচলের পথচারীদের এই জনদুর্ভোগ কবে শেষ হবে নেই তাঁর কোন উত্তর।
স্হানীয় এক বাসিন্দা জানান,দীর্ঘদিন ধরে তিনি এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন,সামান্য বৃষ্টি হলেই কাদাপানি জমে যায়,স্হানীয় জনপ্রিতিনিরা চোখ থাকতেই যেন দেখে না,বড় কোন ধরনের দূর্ঘটনা না ঘটার আগে সংস্কারের উদ্যোগের দাবি জানান তিনি।
খুরুশকুল রাখাইন কমিউনিটির নেতা মংলাওয়ে রাখাইন জানান,খুরুশকুলের একমাত্র রাখাইন কমিউনিটির যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি যা দিয়ে চলাচল করে প্রায় ২৫০০ হাজার জনসাধারণ। শুধুমাত্র নির্বাচনকালীন সময়ে জনপ্রতিনিধিগণ ভোট প্রার্থনা ও মিথ্যে প্রতিশ্রুতির দিয়ে চলে যায়।কিন্তু ভোটের পরে আমাদের এই দুর্ভোগ নিয়ে তাদের কোন উদ্যোগ থাকেনা।গতকালও বাদাম পরিবহণ করা একটি টমটম উল্টে গিয়ে যাত্রীরা মারাত্মকভাবে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে বর্তমানে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে, জানি না এই দুর্দশা থেকে কবে মুক্তি পাব।
এ ব্যাপারে স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য জানে আলম জানান,রাখাইন সম্প্রদায়ের যাতায়াতের এই রাস্তা সংস্কারের ব্যাপারে আমার নজর রয়েছে,ইতিমধ্যে আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে কংকর ও বালি দিয়ে কিছুটা লাঘব করার চেষ্টা করেছি।আশাকরি তা স্হায়ীভাবে সমাধান হবে।