জিয়াউল হক জিয়াঃ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় দীর্ঘ দেড় যুগ পরে সংবাদকর্মী দের লিখনির মাধ্যমে অবশেষে নড়েচড়ে বসে সড়ক বিভাগ (সওজ)।পরে সরকারী জায়গা উদ্ধারের সিদ্ধান্তক্রমে অবশেষে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে মহাসড়কে লাগোয়া ৯০টির মত দোকানপাট গুড়িয়ে দিয়ে জায়গা দখলমুক্ত করেছে সড়ক বিভাগ।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ১০ টার দিকে শুরু হয়ে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত টানা সাতঘন্টা কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়ার বরইতলী একতাবাজার (গরুবাজার) ও রাস্তার মাথা এলাকায় সড়ক বিভাগের এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল লতিফ খানের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছেন কক্সবাজার সড়ক বিভাগ।
অভিযানের সময় কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রোকন উদ্দিন খালেদ চৌধুরী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাহাত আলম, সড়ক বিভাগের চকরিয়া উপজেলা কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মো: কুতুব উদ্দীন তালুকদার, জেলা পুলিশ লাইনের রির্জাভ পুলিশ, চকরিয়া থানা পুলিশের একটি টিম, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
এলাকাবাসীরা জানান-সড়ক বিভাগের অসাধু কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর পকেটভারী করার কারণে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের অবহেলা আর গাফেলতির জন্য এই জমিগুলো বেদখল হয়েছিল।ফলে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছিল।অবশেষে দেড়যুগ পরে জায়গাগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।দখলবাজদের গায়ের জোর,ক্ষমতার দাপট কোথায় গেল বলে প্রশ্ন তুলেন।