শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আসামি হলেই গ্রেপ্তার নয়, মানতে হবে নতুন নির্দেশনা কক্সবাজারের সংকট-সম্ভাবনার কথা বলতে “আওয়াজ”র আত্মপ্রকাশ জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাত, নাগরিক কমিটির নেত্রী বহিষ্কার। প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি উখিয়ার ১৩ শিক্ষার্থী, প্রধান শিক্ষক আটক ভারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগ নেতাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার পাঁয়তারা কক্সবাজার সমুদ্রে যৌথ অভিযানে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ সাত রোহিঙ্গা আটক পূর্বাচল প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি: হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ট্রাম্পের শুল্ক থেকে তিন মাস রেহাই পাবে বাংলাদেশসহ অনেকে, চীনের কাঁধে আরো বোঝা খুটাখালীতে অপহৃত যুবকের মোটরসাইকেল উদ্ধার বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে হিজড়া গোষ্ঠীর উৎপাত, ট্যুরিস্ট পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান

উচ্ছেদের পরও ফের বিক্রিত বনভুমিতে ঘর বানানোর লক্ষে ঘেরাবেড়াঃ নিরব বিট কর্মকর্তা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৫ বার পঠিত

চকরিয়া(কক্সবাজার)প্রতিনিধিঃ
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফুলছড়ি রেঞ্জাধিন,খুটাখালী বনবিটের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিক্রিত বনভূমিতে করা রোহিঙ্গা আব্দুল্লা মোঃ হারেছ এর ঘর সহ টিনের ঘেরাবেড়া গত ১৩ জানুয়ারী সকাল ১০টায় উচ্ছেদ করেন সংশ্লিষ্ট বনবিভাগ। উচ্ছেদের কয়দিন পরে ফের ঘর বানানোর লক্ষে টিনের ঘেরাবেড়া দিয়ে প্রাচীর তৈরী করা হলেও নিরব বিট কর্মকর্তা নাজমুল।
খুটাখালীর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বাগাইন্না পাড়ায় আসা রোহিঙ্গা জাফর আলমের ছেলে রোহিঙ্গা আব্দুল্লাহ মোঃ হারেছ।তাকে অবৈধভাবে ঘর করার জন্য সহযোগিতা করছেন ওই এলাকার বনখেকো মোঃ ফারুক ও ওবাইদুল্লাহ।
১৩ জানুয়ারী উচ্ছেদে নেতৃত্ব দেন সহকারী বনসংরক্ষক ও ফুলছড়ি ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা রাশিক আহসান।
উচ্ছেদ করার সময় রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বিট কর্মকর্তা সহ স্টাপেরা টিটের ঘেরাবেড়া ও টিনের ছাউনির ঘরটি ভেঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে দিলেও পশ্চিম পাশের ঘেরাবেড়া না ভেঙ্গে চলে আসেন।বিধায় সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ফের চর্তুপাশে টিনের ঘেরাবেড়া দিয়ে ঘর বানানোর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন।এসব দেখেও না দেখার বান করে বসে আছেন বিট কর্মকর্তা নাজমুল।
এলাকাবাসী জানান-আরেক রোহিঙ্গা আবুর কাশেমের স্ত্রী রোহিঙ্গা রিজওয়ানারা বনভূমিটি প্রায় ৫লাখ টাকায় বিক্রি করেছে তাদের আত্মীয় রোহিঙ্গা আব্দুল্লাহ মোঃ হারেছকে।এলাকাটারে রোহিঙ্গা পল্লী বানাতে চাচ্ছেন বনখেকো মোঃ ফারুক আর ওবায়দুল্লাহ। তাদের বিরুদ্ধে বন মামলা সহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে।
বিট কর্মকর্তা নাজমুল জানান-গত ১৩ জানুয়ারী টিনের ঘেরাবেড়া সহ বাড়ীটি উচ্ছেদ করেছি।পরে মামলাও দিয়েছি।এখন আর কি করবো বলে জবাব দেন তিনি।
ফুলছড়ির সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) শীতল পাল বলেন-উচ্ছেদের পরও যদি সেখানে কাজ করেন।তাহলে আবারো উচ্ছেদ করে প্রয়োজনীয় কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs