এম এ হাসান।
সাগরে মাছ শিকারের সরকারি নিষেধাজ্ঞা গত-২৩ জুলাই মধ্যরাতে শেষ হলেও কিন্তু জেলেরা এখনও পর্যন্ত সাগরে জেতে পারেনি। এর কারণ হচ্ছে সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি এবং ৩নং সংকেত থাকার কারনে এই বাঁধার সৃষ্টি হচ্ছে বলে জেলেরা জানিয়েছেন। ফলে টেকনাফ উপজেলা ও পৌরসভার হাটবাজার ও পৌরসভায় মাছ শূণ্য হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন ক্রেতা সাধারনেরা অধীর আগ্রহে নিয়ে মাছ আনার জন্য বাজারে গিয়ে ফিরে আসছে তেমনি জেলেরাও সমুদ্রের ঘাটে গিয়ে সংকেত থাকার কারনে ফিরে আসছে।
টেকনাফ উপজেলায় জেলে সংগঠনের নেতা আব্দু শুক্কুর জানিয়েছেন আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সাগর স্বাভাবিক হয়ে গেলে আমরা মাছ ধরার জন্য সাগরে যাব। তিনি আরো জানান এবারে সাগরে প্রচুর মাছ পাওয়া যাবে। যেহেতু ৬৫ দিন সাগরে মাছ শিকার বন্ধছিল। তার কাছ থেকে জানতে চাইলে কি কি মাছ পাওয়া যাবে। তিনি বলেন ইলিশ, লইট্যা, ছুরি, হুন্দুরা মাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ।
দীর্ঘ ৬৫ দিন সাগরে মাছ শিকার বন্ধকালীন সময়ে কর্মহীন হয়ে পড়া জেলেরা সরকার প্রদত্ত কি কি সুযোগ সুবিধা পেয়েছে তা জানতে চাইলে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের লম্বরী ঘাট এলাকার জেলেরা জানান আমরা যারা প্রকৃত জেলে রয়েছি সরকারের দেওয়া সুবিধা গুলো আমরা পায়নি বরং যারা জেলে কাজে বেশিরভাগ সম্পৃক্তনা ঐ ধরনের ব্যক্তিবর্গরা পেয়েছে।