নিজস্ব প্রতিবেদক:
লেখাপড়া এবং নিয়মিত ক্রীড়া চর্চা যে কোন মানুষকে সঠিক পথ অনুসরণ করাতে পারে। অবসর সময়ে শিশুদের হাতে মোবাইল না দিয়ে তাকে উপযুক্ত খেলার পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। তাহলেই শিশুর মানসিকতা এবং শারিরিক গঠন সঠিক ভাবে হবে। একই সাথে শ্রেণী কক্ষ বা পাঠদান পদ্ধতিও আনন্দ দায়ক করে গড়ে তুললে শিশুরা কখনো স্কুল বিমুখ হবে না। কক্সবাজার সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) শারমিন সুলতানা এসব কথা বলেন।
এ সময় সদর উপজেলা এসিল্যান্ড পাহাড়িকা মডেল একাডেমী অত্র এলাকায় শিক্ষার বাতিঘর হিসাবে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেন।
গতকাল ৯ ফেব্রুয়ারী সকাল ১০ টায় কক্সবাজার শহরের পাহাড়িকা মডেল একাডেমির বার্ষিক সাহিত্য সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পাহাড়িকা মডেল একাডেমি পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর আশরাফুল হুদা ছিদ্দিকী জামশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কৌশিক চাকমা।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মহিলা কাউন্সিলর জাহেদা আকতার,বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সহ সভাপতি মোহাম্মদ রফিক,সাধারণ সম্পাদক শরিফ উদ্দিন বাবুল,প্রধান বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ইউচুপ সওদাগর,ছুরুত আলম, জামাল উদ্দিন সও,জাফর আলম সও, এমরান ফারুক অনিক,ইসমাঈল জাহেদ প্রমুখ। অনুষ্টান পরিচালনা করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য মাহাবুবুর রহমান। এ সময় বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্ধ এবং অসংখ্য অভিভাবক উপস্থিত ছিলেন।