বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৭:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পেকুয়ায় পুকুরে ডুবে শিশুর সায়েদের মৃত্যু চকরিয়ায় মটর চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎ তারে জড়িয়ে চোরের মৃত্যু চকরিয়ায় এলজিইডি”র সাড়ে ৮কোটি টাকার কাজে হরিলুট! পেকুয়ায় সড়ক সংস্কারে বনবিভাগের বাধাঃ প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ। হত্যা নাকি আত্মহত্যা খোলাসা করেনি স্হানীয়রা” খুটাখালীতে গলায় উড়না পেঁচিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা সাময়িক নিষিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামীলীগের রাজনীতি জেলা ছাত্রলীগের প্রভাবশালী নেতা আরিফ গ্রেফতার পেকুয়ায় লবন চাষীকে কুপিয়ে জখম চকরিয়া জমজম হাসপাতালে উত্তেজনা: পালাক্রমে দুই পক্ষের পাহারা ও তালা ভেঙ্গে এমডি’র চেয়ার দখল! চকরিয়ায় সাবেক কাউন্সিলর,পৌর-ছাত্রলীগ নেতা ও ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

রাঙামাটিতে শহীদ কাশেমের গায়েবানা জানাজায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি

রূপালী সৈকত ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৫১ বার পঠিত
রূপালী সৈকত ডেস্ক:
গাজীপুরে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হাতে শহীদ হওয়া  কাশেমের আত্মার মাগফিরাত কামনা, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচার ও খুনি হাসিনার ফাঁসির দাবিতে রাঙ্গামাটিতে গায়েবানা জানাজা ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাঙ্গামাটির নেতারা।
মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) রাত ৯ টায় রাঙ্গামাটি কোর্ট বিল্ডিং প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় এ গায়েবানা জানাজা। উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য মো. হাবিব আজম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি মো. ইমাম হোছাইন ইমু, ওয়াহিদুজ্জামান রোমান, মো. রবিউল ইসলাম, তাহসিন ওয়াহিদ, মো. সাউবান, আব্দুস সাত্তার, মো. সোহাগ, মো. ইরফান সহ আন্দোলনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। এছাড়া রাঙ্গামাটির সাধারণ জনগণ জানাজায় অংশ নেন।
জানাজার পরে রাত সাড়ে ৯ টায় এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়, যা কোর্ট বিল্ডিং এলাকা থেকে শুরু হয়ে শহরের বনরূপা এসে ১০ টায় শেষ হয়। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী, শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি-সহ সর্বস্তরের জনগণের স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিক্ষোভ মিছিলে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট দলে পরিণত হয়েছিল। তারা ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য একের পর এক গণহত্যা চালিয়েছে। শহীদ বীর কাশেম এই ফ্যাসিস্ট দুঃশাসনের নির্মম শিকার। আমরা এই হত্যার বিচার চাই। খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই।
বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেয়, যেমন— “শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না!”
“গণহত্যার বিচার কর, খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই!”
“আওয়ামী লীগ নিপাত যাক!”
“ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ কর!”
বিক্ষোভ শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ঘোষণা দেন— “শহীদ বীর কাশেমসহ সকল শহীদের রক্তের বদলা নিতে হবে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। যদি অবিলম্বে হত্যাকারীদের বিচার না হয়, তাহলে দেশের ছাত্র সমাজ আরও কঠোর আন্দোলনে নামবে।” বিক্ষোভ মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়, তবে অংশগ্রহণকারীরা ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs