মঙ্গলবার দুপুর ১১ টার দিকে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

আজ দিবসের প্রথম প্রহরে ৩১ বার তোপধ্বনি, উপজেলা চত্ত্বরে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। পরে সকাল আট ঘটিকায় মহেশখালী আদর্শ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিজয়ী রক্তিম সালাম অংশ গ্রহণ করে মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীকি মারমা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশন ভূমি তাছবীর হোসেন, উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ছালেহ আহমদ, মহেশখালী থানার ওসি তদন্ত তাজ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম আজিজুর রহমান উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ভবরঞ্জন দে, উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসার ছৈয়দুল হক, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য ফিসারিস অফিসার মোহাম্মদ আলাউদ্দীন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ ফিরোজ খান, মহেশখালী প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবুল বশর পারভেজ’সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মহেশখালী কলেজের সাবেক প্রভাষক আশিষ কুমার দে সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মাননা’সহ সদস্যদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।

সভাপতি’র বক্তব্যে মীকি মারমা বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা আজ একটি স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে তাদের অবদান সবচেয়ে বেশি। আজ স্বাধীনতা দিবসের এই দিনে জাতির সূর্য সন্তানদের গভীরভাবে স্মরণ করছি। সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছেন।