চকরিয়া(কক্সবাজার)প্রতিনিধিঃ
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের মধ্যম গর্জনতলী বায়তুল আমান জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আজিজুল হক হুজুর মকতবের ভিতরে শিশু ধর্ষণ করেছে বলে এলাকার সুদখোর,ঘুষখোর অনৈতিক কর্মকাণ্ড জড়িত একটি স্বার্থন্বেষী মহল ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা অপবাদ এনে প্রায় ১মাস সময় অতিবাহিত করে,গত মঙ্গলবার হুজুরকে মসজিদের সেক্রেটারী বাড়ীতে ডেকে নিয়ে শারিরীক নির্যাতন করা সহ এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য জোরপূর্বক খালি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প নেন ষড়যন্ত্রকারীরা।
পরে এলাকার সমাজের সাধারণ ও সচেতন মহল ঘটনাটি জানতে পেরে হুজুরকে মারধর সহ অন্যায়ভাবে স্ট্যাম্প নেওয়ার প্রতিবাদে শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে মসজিদটির সামনে পুরুষ-নারী মিলে আড়াইশত জনগণ উপস্থিত হয়ে হুজুরের পক্ষে বিশাল মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছেন।
মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন-মাস্টার হাসান,লাল মুহিত উদ্দিন সাগর,মাওলানা আজিজুল হক,আব্দুল খালেক সহ আরো অনেকেই।তারা বলেন,আজিজ হুজুর এই মসজিদ ৮/৯বছর যাবৎ ঈমামতির চাকরি করে আসছে।সমাজের কারো সাথে মতবিরোধ নেই,মনোমালিন্যতা নেই।হুজুরের একটাই দোষ”প্রতি শুক্রবার নামাজের আগে সুদ,ঘুষ,সমাজের নানান অনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কুরআন আর হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াজ করেন।এসব ওয়াজের জন্য সমাজের বাসিন্দা নুর মোহাম্মদের ছেলে আব্দুল হালিম এসব কাজে জড়িত বলেই সে টেনে নিয়ে আরো লোকজন জড়ো করে হুজুরকে এলাকা ছাড়া করার জন্য নিজে ৭বছরে শিশু মেয়েকে সকালে মকতবের ভিতরে প্রায় ১মাস আগে ধর্ষণ করেছে।এমন সাজানো নাটক তৈরীর মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে মসজিদের সেক্রেটারীকে ভুল বুঝিয়ে হুজুরকে ডেকে নিয়ে শারিরীক নির্যাতন করে।পরে এলাকা ত্যাগ করার জন্য জোরপূর্বক খালি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প নেওয়ার অধিকার কে দিয়েছেন।তাই আমরা মসাজে বসবাসরত সকল পরিবারের লোকজন অহেতুক হুজুরকে অন্যায় করে অপবাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানব বন্ধন করেছি।আমরা মিথ্যা বানোয়াট সাজানো ঘটনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচার চাচ্ছি।অন্যাথায় সমাজের সকলে পরিবারের লেকজন বসে অভিযুক্ত হালিম পরিবারের জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবো।