পেকুয়া সংবাদদাতা।
কক্সবাজারের পেকুয়ায় বিচারের কথা বলে ইউনিয়ন পরিষদের ডেকে এনে যুবককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ইউপি সদস্য সাজ্জাদ হোসাইনের বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার( ১৫ ফেব্রুয়ারী ) বিকাল ৪ঃ৩০ মিনিটের সময় উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের এই মারধর করে আহত করেন পশ্চিম বাইমাখালী এলাকার জিয়াউর রহমান(২২)
হামলাকারীরা হলেন, পশ্চিম বাইমাখালী এলাকার হেদায়েতুর রহমানের পুত্র হুকুমদাতা নুরুল হুদার, মৃত এমদাদ মিয়ার পুত্র ২ নং ওয়ার্ড মেম্বার সাজ্জাদ হোসাইন, শাহা আলম পিতা অজ্ঞাত।
জিয়াউর রহমানের বড় ভাই আব্দু শুক্কুর বলেন, আমার ছোট ভাইয়ের সাথে তার বর্তমান স্ত্রী রহিমা বেগমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল বিয়ের আগে তাকে তাদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে আটক করেন। আমরা নিজেদের সম্মানের কথা চিন্তা করে বিয়েতে রাজি হয়। মেয়ে বয়স কম হওয়াতে কামিন করতে পারি নাই। দুই পরিবারের মতে আমার ছোট ভাইয়ের বউ বানিয়ে নিয়ে আসি কামিন না করে। ১০ লক্ষ টাকা কামিন দাবি করে আসতেছে তারা আমার ভাইয়ের কাছ থেকে। এক পযার্য়ে আমি বিদেশে চলে আসি। আসার পর থেকে শুনতেছি আমার ভাইকে তারা নির্যাতন করে আসতেছে। পরে তারা মেম্বারকে বিচার দেন।
জিয়াউর রহমান বলেন, আমার স্ত্রী মেম্বারে কাছে বিচান দেন আমার বিরুদ্ধে মেম্বার কোন নোটিশ না দিয়ে ৫ হাজার টাকা বিনিময়ে আমার বাড়ি থেকে গ্রাম পুলিশ ফরিদুল ইসলামের মাধ্যমে ডেকে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের পা দিয়ে লাতি দিয়ে মারধর করে পরে আমার আত্মীয় স্বজনরা আসলে আমাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে।
পেকুয়া থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কানন সরকার বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।