মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মাদক নির্মুল সম্ভব -বাইশারীতে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মত বিনিময় সভায় পুলিশ সুপার কাওছার দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে : রামু সুজনের ইফতার মাহফিলে বক্তারা রুর‍্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে দোয়া  ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চকরিয়া ডাকাতি মামলার তিন আসামীকে গ্রেফতার করেন পুলিশ লামায় ঋণের চাপে গলায় ফাঁস দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের আত্মহত্যা পেকুয়ায় লবণমাঠ দখলে নিতে ফাঁকা গুলি ছুটলো র্দূবৃত্তরাঃআহত-১৬ চকরিয়ায় অস্ত্র,মাদক ও টমটম চুরি মামলা মিলে ৪ আসামী গ্রেফতার মহেশখালী প্রেস ক্লাবের আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বাইশারী ইউনিয়ন যুবদল,ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  মাতারবাড়ীতে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল

পেকুয়ায় অভিযানের পর পাহাড়ে পুনরায় পাকা ঘর নির্মাণ করছে এক প্রভাবশালী

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২১৭ বার পঠিত

পেকুয়া প্রতিনিধি :

কক্সবাজারের পেকুয়ায় পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিপন্ন হওয়া ঠেকানো যাচ্ছে না। নির্বিচারে পাহাড় এবং গাছপালা কাটার কারণে পাহাড়ের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। অপরিকল্পিত বসতি স্থাপন এবং অবকাঠামো নির্মাণের ফলে পাহাড় ধসে প্রাণহানির সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে।
গত ২১ জানুয়ারি মিডিয়ায় ব্যপকভাবে লেখালেখি হলে স্থানীয় বনবিভাগের বিটকর্মকর্তা অভিযান পরিচালনা করে। অবৈধ একটি পাকাঘর নির্মাণের দেওয়া ফাউন্ডেশন ও গ্রেটবিম ভেঙে দিয়ে কাজ বন্ধ করে নির্মাণসামগ্রী জব্দ করা হয়। কিন্তু কারো বিরুদ্ধে কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় ১০জনের অধিক যুবক জানিয়েছেন,পরবর্তীতে স্থানীয় অলী আহমদ নামের এক ব্যক্তির মাধ্যমে বনবিট কর্মকর্তা সাহাদা ৩০হাজার টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে, আইনকে তোয়াক্কা না করে, পূনরায় সে ঘর নির্মাণ করে যাচ্ছে প্রভাবশালী এই ব্যক্তি ।
টইটং ইউপির ৪নং ওয়ার্ড কেরনছড়িতে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, আব্দুর রশিদের ছেলে আব্দুল হাকিম তার ছেলেদের নিয়ে পাহাড় কেটে পাকা দালান ঘরের নির্মাণকাজ করছে। রাত ও দিনে সমানগতিতে এগিয়ে চলছে এই নির্মাণকাজ।
বনবিভাগের অভিযানের পর কিভাবে পুনরায় পাকাঘর নির্মাণ করতে পারে সে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে সচেতন মহলে। এই ঘটনায় অনেকে বনবিভাগের ব্যর্থতা বলে দাবি করে। এভাবে বনবিভাগের রিজার্ভভূমিতে পাহাড় কেটে দালানগড়া অব্যাহত রাখলে ভয়াবহ পরিবশ বিপর্যয়ের আশঙ্খা রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সচেতন মহল।
অলী আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন।
তবে টাকা নিয়ে অনুমতি দেবার কথা অস্বীকার করেন বিটকর্মকর্তা সাহাদত হোছাইন।
পাহাড় কেটে ঘর তৈরির অভিযোগে অভিযুক্ত আব্দুল হাকিমের পুত্র আব্দুল আওয়াল(২৭) বলেন ” আমরা বিটকর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে ঘর নির্মাণ করতেছি, মৌখিক অনুমতি নিয়েই এই রিজার্ভভূমিতে ঘর করতেছি।”
রেঞ্জ কর্মকর্তা হাবিবুর হক বলেন,”আমি অবগত হয়ে বেশ কয়েকবার বিটকর্মকর্তাকে এ বিষয়ে জানিয়েছি, এখনই কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছি।”

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs