বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চলছে যৌথ বাহিনীর অভিযান:১৩দিনে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৭২ ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ মাতারবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালিত পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে জশনে জুলুছ ফাসিঁয়াখালীতে ১০কেজি ওজনের অজগর সাপ উদ্ধার কক্সবাজার প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে পবিত্র মাহফিলে মিলাদুন্নবী (স:) উদযাপন রেকর্ড বৃষ্টিতে কক্সবাজার প্লাবিত, পাহাড় ধ্বসে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও কক্সবাজার সদরে ৬ জনের মৃত্যু সাধারণ মানুষকে পুলিশ হয়রানি করলে আমি তাকে হয়রানি করবো- কক্সবাজারের নবাগত পুলিশ সুপার উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক শিশু ছাত্রের শ্লীলতাহানির অভিযোগে এক মাদ্রাসা শিক্ষক আটক কুতুবদিয়ায় এক ডাকাত আটক চকরিয়া উপজেলার প্রশাসনের জায়গা দখলে নিল আদালত ভবনের কর্মচারী ও আইনজীবিরাঃহেনস্তা হলো সাংবাদিক

কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার সাফারি পার্কে ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট; ক্ষতির পরিমাণ ২কোটিরও বেশি।

রিয়াজ উদ্দিন
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪
  • ৪৮ বার পঠিত

রিয়াজ উদ্দিন:

কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার সর্ববৃহৎ সাফারি পার্কর্, যার আয়তন ৯০০হেক্টর। যেখানে রয়েছে প্রায় ৩০০প্রজাতির গাছ ও ২০০ প্রজাতির প্রাণী।

গত ৫ই আগস্ট সারাদেশে ঘটে যাওয়া হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের সময় কিছু দুষ্কৃতিকারী কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার সর্ববৃহৎ কক্সবাজার সাফারি পার্কে ব্যাপক হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট চালানো হয়েছে। পাশাপাশি পার্কের অধীনে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ব্যবহৃত আকর্ষনীয় ক্যান্টিন নিমার্ণ করা হয়েছিল, যেটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় ছিল, সেই ক্যান্টিনটি ব্যাপকভাবে ভাংচুর ও লুটপাট করে দুবৃর্ত্তরা। বাথরুমের ট্যাব, বিদ্যুতের সুইচ পর্যন্ত রেহাই পায়নি লুটপাটকারীদের জন্য। তাছাড়া পার্কে রাস্তা পারাপারের রুলিংয়ের স্টীলের পাইপ ও নিয়ে যায় তারা। পার্কে ব্যবহৃত একটি বাস, যেটি ভেঙ্গে চুরমার করে এবং ব্যাটারি থেকে শুরু করে গাড়িতে থাকা লোহা ও  লুটপাট করা হয়েছে।

৫ আগস্ট বিকেলে এই হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। পার্কজুড়ে এখন শুধুই ধ্বংসস্তূপ। শুক্রবার সরেজমিনে পরিদর্শনে সাফারি পার্কে গিয়ে দেখা মিলে এই ধ্বংসস্তূপ।

 

এই বিষয়ে পার্কের কর্মকতার্ মাজহারুল ইসলাম জানান, বিকাল বেলা একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা (আনুমানিক ১০০০—১৫০০ জন) সাফারি পার্ক, কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্র(দা, লাঠি, ক্রিস), আগ্নেয়াস্ত্র, নিয়ে পার্কের বিভিন্ন মুরাল, প্রশাসনিক ভবন, রেস্টহাউস, বিভিন্ন আবদ্ধ প্রাণীর বেষ্টনী ও বিবিধ স্থাপনায় আক্রমণ করে প্রভূত ক্ষতি সাধন করে। পার্কের একাধিক যানবাহন ভেঙ্গে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। বিকাল আনুমানিক ৪.৩০ ঘটিকা হতে রাত আনুমানিক ২.০০ ঘটিকা পর্যন্ত তাদের চালানো তান্ডবে সাফারী পার্কের ২,০৫,০০,০০০/—( দুই কোটি পাঁচ লক্ষ) টাকার জিনিসপত্র ক্ষতি সাধিত হয়েছে এবং আমার কর্মচারী ৪জনকে ব্যাপক মারধর করে।

তিনি আরো জানান, বাস পার্কিং এলাকায় সীমানা, প্রাচীর সাফারী পার্কের টাফ কোয়ার্টার সংলগ্ন বাহিরের গেইট, সেন্ট্রি পোস্ট এর দরজা, জানালা ভাংচুর ,বাস পার্কিং এলাকায় সীমানা প্রাচীর এর উপরে “ণ”ওয়াই ভাংচুর, সাফারী পার্কের ষ্টাফ কোয়ার্টার সংলগ্ন বাহিরের পেইট রেল থেকে তুলে লুটপাট, নাট, বল্টু, ১ ইঞ্চি বক্স খুলে নিয়ে গেছে, শাল ফরেস্ট, হিল ফরেস্ট, ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এর গেইট ভেঙ্গে ফেলেছে, বঙ্গবন্ধুর মুরালসহ চার পার্শ্বের এসএস রেলিং এবং প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে এবং রেলিং খুলে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু চত্তরে চলতি ২০২৩—২৪ সনে রোপিত শোভাবর্ষণকারী ৭,৫০০ টি চারার মধ্যে প্রায় ৪,০০০ টি চারা উপড়ে ফেলে। সদ্য নির্মিত সাফারী ক্যান্টিনের সুইচ, সার্কিট ব্রেকার সব ধ্বংস করে এবং নিয়ে যায়। লাইট, ফ্যান, কিচেন হুড, ২ টি এসি (২ টন), বাথরুমের সম্পূর্ণ ফিটিংস, চেয়ার, টেবিল, ছাদের উপর ওভার হেড ট্যাংক (২০০০ লিঃ), সাবমার্সিবল পাম্প, ওয়াটার সাপ্লাই পাইপ, ডিবি বক্স চলতি ২০২৩—২৪ সনে সদ্য নির্মিত সাফারী ক্যান্টিন এর চতুর্পাশ্বের গ্লাস, এসএস ফ্রেম, গ্রিল, সাফারী ব্রীজ এর এসএস পাইপ সবগুলো ভেঙ্গে নিয়ে যায়। ব্রেন্টিং শেড রেস্টিং শেড এর উপরের সিলিং এবং বসার কাঠ নিয়ে গেছে। পিকনিক স্পট ওয়াশ রুমের দরজা, এসএস রেলিং এবং ভিতরের সম্পূর্ণ ফিটিংস ভেঙ্গে ফেলে এবং নিয়ে যায়।

পিকনিক স্পট কিচেন রুম এর সব দরজা, ১০ টি ইকো—ফ্রেন্ডলি ডাস্টবিন ভেঙ্গে নিয়ে যায়। কার পার্কিং সংলগ্ন ওয়াশ রুম এর সকল ফিটিংস, কমোড, বেসিন, ইউরিনাল ভেঙ্গে নিয়ে যায়। ২ টি সেন্ট্রি পোষ্ট, ১ টি ড্রাইভার রেস্ট রুম এর দরজা, জানালা, ড্রেনের উপর থাকা লোহার পাটাতন এবং কার পার্কিং এলাকার সাবমারসিবল পাম্প ভেঙ্গে নিয়ে যায়। তরিকা হোটেল সংলগ্ন সেন্ট্রি পোষ্ট এর কাঁচের জানালা ভাংচুর করে এবং গ্রীল ভেঙ্গে নিয়ে যায়। প্রধান ফটক এর এসএস নেইম প্লেট, গ্রীল, জানালার গ্লাস ভাংচুর করে এবং এসএস গেইট ভেঙ্গে নিয়ে যায়। টিকেট কাউন্টার এর দরজা, জানালার গ্লাস, ফার্নিচার, ফ্যান, টয়লেট ফিটিংস ও কমোড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। প্রবেশ গেইট এর এসএস নেম প্লেট ও গেইট ভেঙ্গে ফেলে। ইনার ওয়াশ ব্লক, প্রবেশ গেইট সেন্ট্রি পোষ্ট এর জানালার গ্লাস এবং সিসি টিভির ডিভিআর ভেঙ্গে ফেলে। বৈদ্যুতিক সাব স্টেশন ইনার ওয়াশ ব্লক এর লুকিং গ্লাস, কমোড, বেসিন এবং সমস্ত ফিটিংস ভেঙ্গে নিয়ে যায়।

বৈদ্যুতিক সাব স্টেশন এর বৈদ্যুতিক টুলস, জেনারেটর (মেগা) ভাংচুর করে এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ে যায়।

(ক) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কার্যালয়ঃ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কার্যালয় ভাংচুর, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, কালার প্রিন্টার, নরমাল প্রিন্টার, ফটোকপিয়ার, ৬৫ ইঞ্চি এনড্রয়েড মনিটর ১ টি, ৩২ ইঞ্চি মনিটর ১ টি, সিসি ক্যামেরা ২৫ টি, অফিসে রক্ষিত চেয়ার, টেবিল, গ্লাস, প্রয়োজনীয় ফাইল এবং দলিল ভাংচুর করে ও নষ্ট করে।

(খ) স্টোর রুমঃ স্টোর রুমের সকল জানালার গ্লাস, স্টোরে রক্ষিত যাবতীয় মালামাল ভাংচুর, জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়। বিরল প্রজাতির কচ্ছপ ও কাছিম সংরক্ষণ কেন্দ্রের সকল গ্লাস এবং বাজারিগর ও ময়নার কক্ষের গ্লাস ভাংচুর করে। বিছানা চাদর নিয়ে যায়। ময়ূরী বিশ্রামাগার এর সকল জানালার গ্লাস, ডেসিং টেবিল ২ টি, টি টেবিল ২ টি, ২ টি বাথরুমের ফিটিংস, ১ টি এসির আউটডোর, ক্রোকারিজ ভাংচুর করে এবং কম্বল, বালিশ ও চেয়ার, বাহিরের সিলিং, ওয়াটার সাপ্লাই পাইপ ভাংচুর করে। ২য় তলার কনফারেন্স রুমঃ ২য় তলার কনফারেন্স রুম এর সকল গ্লাস, এসি ২ টি আউটডোর, প্রজেক্টর, স্ক্রিন, চেয়ার, টেবিল, প্রকল্প পরিচালকের কক্ষের সকল জানালা, চেয়ার, টেবিস, ড্রেসিং টেবিল, বাথরুমের সকল ফিটিংস, কমোড ও বেসিন ভাংচুর করে ও নিয়ে যায়। ঈগল পরিদর্শন বাংলোর সকল জানালার গ্লাস, লুকিং গ্লাস, বারান্দার ২ টি গোল টেবিল, ১০ টি গার্ডেন লাইট, ১০ টি অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ভেঙ্গে ফেলে। সাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে এবং ১ টি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলে। ২ টি নন এসি সাফারী বাস এর সকল জানালার গ্লাস ও ফ্রন্ট মিরর, ২ টি মটর, ৪০ টি গার্ডেন লাইট ভেঙ্গে ফেলে।

সর্বমোট ক্ষয়—ক্ষতি ২,০৫,০০,০০০/—( দুই কোটি পাঁচ লক্ষ টাকা)

উল্লেখ্য যে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চকরিয়া থানায় একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু থানা পুলিশের সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয় নাই। থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট, নাট, বল্টু, ১ ইঞ্চি বক্স খুলে নিয়ে গেছে, শাল ফরেস্ট, হিল ফরেস্ট, ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এর গেইট ভেঙ্গে ফেলেছে, বঙ্গবন্ধুর মুরালসহ চার পার্শ্বের এসএস রেলিং এবং প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে এবং রেলিং খুলে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু চত্তরে চলতি ২০২৩—২৪ সনে রোপিত শোভাবর্ষণকারী ৭,৫০০ টি চারার মধ্যে প্রায় ৪,০০০ টি চারা উপড়ে ফেলে। সদ্য নির্মিত সাফারী ক্যান্টিনের সুইচ, সার্কিট ব্রেকার সব ধ্বংস করে এবং নিয়ে যায়। লাইট, ফ্যান, কিচেন হুড, ২ টি এসি (২ টন), বাথরুমের সম্পূর্ণ ফিটিংস, চেয়ার, টেবিল, ছাদের উপর ওভার হেড ট্যাংক (২০০০ লিঃ), সাবমার্সিবল পাম্প, ওয়াটার সাপ্লাই পাইপ, ডিবি বক্স চলতি ২০২৩—২৪ সনে সদ্য নির্মিত সাফারী ক্যান্টিন এর চতুর্পাশ্বের গ্লাস, এসএস ফ্রেম, গ্রিল, সাফারী ব্রীজ এর এসএস পাইপ সবগুলো ভেঙ্গে নিয়ে যায়। ব্রেন্টিং শেড রেস্টিং শেড এর উপরের সিলিং এবং বসার কাঠ নিয়ে গেছে। পিকনিক স্পট ওয়াশ রুমের দরজা, এসএস রেলিং এবং ভিতরের সম্পূর্ণ ফিটিংস ভেঙ্গে ফেলে এবং নিয়ে যায়।পিকনিক স্পট কিচেন রুম এর সব দরজা, ১০ টি ইকো—ফ্রেন্ডলি ডাস্টবিন ভেঙ্গে নিয়ে যায়। কার পার্কিং সংলগ্ন ওয়াশ রুম এর সকল ফিটিংস, কমোড, বেসিন, ইউরিনাল ভেঙ্গে নিয়ে যায়। ২ টি সেন্ট্রি পোষ্ট, ১ টি ড্রাইভার রেস্ট রুম এর দরজা, জানালা, ড্রেনের উপর থাকা লোহার পাটাতন এবং কার পার্কিং এলাকার সাবমারসিবল পাম্প ভেঙ্গে নিয়ে যায়। তরিকা হোটেল সংলগ্ন সেন্ট্রি পোষ্ট এর কাঁচের জানালা ভাংচুর করে এবং গ্রীল ভেঙ্গে নিয়ে যায়। প্রধান ফটক এর এসএস নেইম প্লেট, গ্রীল, জানালার গ্লাস ভাংচুর করে এবং এসএস গেইট ভেঙ্গে নিয়ে যায়। টিকেট কাউন্টার এর দরজা, জানালার গ্লাস, ফার্নিচার, ফ্যান, টয়লেট ফিটিংস ও কমোড ভেঙ্গে নিয়ে যায়। প্রবেশ গেইট এর এসএস নেম প্লেট ও গেইট ভেঙ্গে ফেলে। ইনার ওয়াশ ব্লক, প্রবেশ গেইট সেন্ট্রি পোষ্ট এর জানালার গ্লাস এবং সিসি টিভির ডিভিআর ভেঙ্গে ফেলে। বৈদ্যুতিক সাব স্টেশন ইনার ওয়াশ ব্লক এর লুকিং গ্লাস, কমোড, বেসিন এবং সমস্ত ফিটিংস ভেঙ্গে নিয়ে যায়।

বৈদ্যুতিক সাব স্টেশন এর বৈদ্যুতিক টুলস, জেনারেটর (মেগা) ভাংচুর করে এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ে যায়।

(ক) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কার্যালয়ঃ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কার্যালয় ভাংচুর, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, কালার প্রিন্টার, নরমাল প্রিন্টার, ফটোকপিয়ার, ৬৫ ইঞ্চি এনড্রয়েড মনিটর ১ টি, ৩২ ইঞ্চি মনিটর ১ টি, সিসি ক্যামেরা ২৫ টি, অফিসে রক্ষিত চেয়ার, টেবিল, গ্লাস, প্রয়োজনীয় ফাইল এবং দলিল ভাংচুর করে ও নষ্ট করে।

(খ) স্টোর রুমঃ স্টোর রুমের সকল জানালার গ্লাস, স্টোরে রক্ষিত যাবতীয় মালামাল ভাংচুর, জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়। বিরল প্রজাতির কচ্ছপ ও কাছিম সংরক্ষণ কেন্দ্রের সকল গ্লাস এবং বাজারিগর ও ময়নার কক্ষের গ্লাস ভাংচুর করে। বিছানা চাদর নিয়ে যায়। ময়ূরী বিশ্রামাগার এর সকল জানালার গ্লাস, ডেসিং টেবিল ২ টি, টি টেবিল ২ টি, ২ টি বাথরুমের ফিটিংস, ১ টি এসির আউটডোর, ক্রোকারিজ ভাংচুর করে এবং কম্বল, বালিশ ও চেয়ার, বাহিরের সিলিং, ওয়াটার সাপ্লাই পাইপ ভাংচুর করে। ২য় তলার কনফারেন্স রুমঃ ২য় তলার কনফারেন্স রুম এর সকল গ্লাস, এসি ২ টি আউটডোর, প্রজেক্টর, স্ক্রিন, চেয়ার, টেবিল, প্রকল্প পরিচালকের কক্ষের সকল জানালা, চেয়ার, টেবিস, ড্রেসিং টেবিল, বাথরুমের সকল ফিটিংস, কমোড ও বেসিন ভাংচুর করে ও নিয়ে যায়। ঈগল পরিদর্শন বাংলোর সকল জানালার গ্লাস, লুকিং গ্লাস, বারান্দার ২ টি গোল টেবিল, ১০ টি গার্ডেন লাইট, ১০ টি অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ভেঙ্গে ফেলে। সাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে এবং ১ টি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলে। ২ টি নন এসি সাফারী বাস এর সকল জানালার গ্লাস ও ফ্রন্ট মিরর, ২ টি মটর, ৪০ টি গার্ডেন লাইট ভেঙ্গে ফেলে।সর্বমোট ক্ষয়—ক্ষতি ২,০৫,০০,০০০/—( দুই কোটি পাঁচ লক্ষ টাকা)

 

উল্লেখ্য যে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চকরিয়া থানায় একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু থানা পুলিশের সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয় নাই। থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs