রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সবার আগে ৫ আগষ্টের হত্যাকারীদের বিচার পরে অন্য কিছু-কক্সবাজারে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে ডা. শফিকুর রহমান কক্সবাজার পৌরসভার ইনডোরে বেলাল উদ্দীন চৌধুরী ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ঈদগাঁও আমির সুলতান এন্ড দিল নেওয়াজ বেগম হাইস্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক বদলী হওয়ায় নতুন প্রশাসক শহীদুল ইসলামকে  নিয়োগ  নাইক্ষ্যংছড়িতে সেতুর অভাবে ২০ গ্রামের হাজারো মানুষ চরম দুর্ভোগে মাতারবাড়ীতে শ্বশুরবাড়ি থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ ৮ ফেব্রুয়ারী কক্সবাজারে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের আগমনে সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরলেন-অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী মহেশখালীতে সাগরে মিলল তরুণের লাশ, পরিবারের দাবি হত্যা নাইক্ষ্যংছড়িতে অবৈধ ইটভাটায় যৌথ অভিযান তিন ভাটায় ৩ লাখ জরিমানা খুটাখালীতে লাল কার্ড নামক ভূয়া আইডি ব্যবহাকারী চাঁদার টাকা তুলতে গিয়ে পরিচয় শনাক্ত

জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থায়ন বন্ধের দাবিতে কক্সবাজারে র‌্যালী ও সমাবেশ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪
  • ৯৬ বার পঠিত

রিয়াজ উদ্দিন:

জলবায়ু সুরক্ষা ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ, নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), এপিএমডিডি, এশিয়ান এনার্জি নেটওয়ার্ক, ডোল্ট গ্যাস এশিয়া, ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজার। তাঁরা জলবায়ু সুরক্ষা ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

বুধবার(২৬ মে) বিকাল ৪টায় কক্সবাজার সদরের লিংক রোড চত্বরে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), এপিএমডিডি, এশিয়ান এনার্জি নেটওয়ার্ক, ডোল্ট গ্যাস এশিয়া, ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজারের সহযোগিতায় আয়োজিত সমাবেশ থেকে এই আহবান জানানো হয়।

সমাবেশে বক্তব্য দেন কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজারের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুল কাদের চৌধুরী, কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফরিদুল আলম শাহিন ও সাংগঠনিক সম্পাদক তৌহিদ বেলাল, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) কক্সবাজার জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কোস্ট ফাউন্ডেশন কক্সবাজার এর সহকারি পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, বীরমুক্তিযোদ্ধা সমীর দাশ ও কানন পাল।

এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) কক্সবাজার জেলা শাখার নির্বাহী সদস্য আমিন উল্লাহ আমিন, শামসুল আলম শ্রাবণ, ফয়সাল সাকিব, আনিসুল হক, রিয়াজ উদ্দিন, রাসেল তালুকদার , সদর উপজেলা শাখার আহ্বায়ক মোঃ হাসান প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, জি৭ হলো সাতটি দেশের একটি দল, যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান এবং ইতালি। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তাদের প্রকাশ্য প্রতিশ্রুতি থাকা সত্ত্বেও, জি৭ দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পে এখনও বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে, যা জলবায়ু সংকট এবং বিশ্বব্যাপী ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর এর প্রভাবকে বাড়িয়ে তুলছে। রাজশাহীতে আয়োজিত এ প্রতিবাদ বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে এই বিতর্কিত সিদ্ধান্তের জবাবদিহিতা চেয়ে এবং দ্রুত সংশোধনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতির দেশগুলোর কাছে তুলে ধরা হয়।

সমাবেশ বক্তারা আরো উল্লেখ করেছেন যে, ‘জাপান জি৭ দেশগুলোর মধ্যে একটি, যা বাংলাদেশকে ভুয়া প্রযুক্তি দিয়ে জ্বালানি সংকট সমাধানের প্রস্তাব করেছে।

এর মধ্যে রয়েছে কার্বন সংরক্ষণ প্রযুক্তি, কয়লার সাথে অ্যামোনিয়া ও জীবাশ্ম গ্যাসের সঙ্গে হাইড্রোজেন যুক্ত করে ব্যবহারের মতন ব্যয় বহুল ও পরিবেশের জন্য ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রস্তাবনা।’ পরিবর্তন এর নির্বাহী পরিচালক রাশেদ রিপন আরও বলেন যে, ‘রূপসা ৮০০ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড সাইকেল এলএনজি পাওয়ার প্ল্যান্টেও জাপানি বিনিয়োগ রয়েছে”।

জলবায়ু কর্মীরা আরও দাবি করেছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি এক্সেলারেট এনার্জি কক্সবাজারের মহেশখালীতে, একটি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করবে, যা এলএনজি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানি দেবে। রযা জ্বালানি রূপান্তরকে বিলম্বিত করবে।

এই বিক্ষোভটি বিশ্বজুড়ে জি৭ ভুক্ত দেশগুলোর জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক প্রচারাভিযানের অংশ। বিক্ষোভকারীরা বিশ্বব্যাপী জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পের জন্য সমস্ত আর্থিক সহায়তা অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।

জীবাশ্ম জ্বালানি আসক্তি থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত কর। জ্বীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারই হলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারণ এখান সরে যাও। তারা টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করে এমন নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে তহবিল প্রদান করার জন্যও অনুরোধ করেছেন।

সমাবেশ শেষে সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে র‌্যালীর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

রিয়াজ উদ্দিন:

জলবায়ু সুরক্ষা ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ, নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), এপিএমডিডি, এশিয়ান এনার্জি নেটওয়ার্ক, ডোল্ট গ্যাস এশিয়া, ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজার। তাঁরা জলবায়ু সুরক্ষা ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নবায়নযোগ্য শক্তির সম্প্রসারণ ও টেকসই কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

বুধবার(২৬ মে) বিকাল ৪টায় কক্সবাজার সদরের লিংক রোড চত্বরে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), এপিএমডিডি, এশিয়ান এনার্জি নেটওয়ার্ক, ডোল্ট গ্যাস এশিয়া, ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজারের সহযোগিতায় আয়োজিত সমাবেশ থেকে এই আহবান জানানো হয়।

সমাবেশে বক্তব্য দেন কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটার কিপার্স বাংলাদেশ ও গ্রীণ কক্সবাজারের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুল কাদের চৌধুরী, কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফরিদুল আলম শাহিন ও সাংগঠনিক সম্পাদক তৌহিদ বেলাল, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) কক্সবাজার জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কোস্ট ফাউন্ডেশন কক্সবাজার এর সহকারি পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, বীরমুক্তিযোদ্ধা সমীর দাশ ও কানন পাল।

এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) কক্সবাজার জেলা শাখার নির্বাহী সদস্য আমিন উল্লাহ আমিন, শামসুল আলম শ্রাবণ, ফয়সাল সাকিব, আনিসুল হক, রিয়াজ উদ্দিন, রাসেল তালুকদার , সদর উপজেলা শাখার আহ্বায়ক মোঃ হাসান প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, জি৭ হলো সাতটি দেশের একটি দল, যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান এবং ইতালি। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তাদের প্রকাশ্য প্রতিশ্রুতি থাকা সত্ত্বেও, জি৭ দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পে এখনও বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে, যা জলবায়ু সংকট এবং বিশ্বব্যাপী ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর এর প্রভাবকে বাড়িয়ে তুলছে। রাজশাহীতে আয়োজিত এ প্রতিবাদ বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে এই বিতর্কিত সিদ্ধান্তের জবাবদিহিতা চেয়ে এবং দ্রুত সংশোধনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতির দেশগুলোর কাছে তুলে ধরা হয়।

সমাবেশ বক্তারা আরো উল্লেখ করেছেন যে, ‘জাপান জি৭ দেশগুলোর মধ্যে একটি, যা বাংলাদেশকে ভুয়া প্রযুক্তি দিয়ে জ্বালানি সংকট সমাধানের প্রস্তাব করেছে।

এর মধ্যে রয়েছে কার্বন সংরক্ষণ প্রযুক্তি, কয়লার সাথে অ্যামোনিয়া ও জীবাশ্ম গ্যাসের সঙ্গে হাইড্রোজেন যুক্ত করে ব্যবহারের মতন ব্যয় বহুল ও পরিবেশের জন্য ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রস্তাবনা।’ পরিবর্তন এর নির্বাহী পরিচালক রাশেদ রিপন আরও বলেন যে, ‘রূপসা ৮০০ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড সাইকেল এলএনজি পাওয়ার প্ল্যান্টেও জাপানি বিনিয়োগ রয়েছে”।

জলবায়ু কর্মীরা আরও দাবি করেছেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি এক্সেলারেট এনার্জি কক্সবাজারের মহেশখালীতে, একটি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করবে, যা এলএনজি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানি দেবে। রযা জ্বালানি রূপান্তরকে বিলম্বিত করবে।

এই বিক্ষোভটি বিশ্বজুড়ে জি৭ ভুক্ত দেশগুলোর জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়নের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক প্রচারাভিযানের অংশ। বিক্ষোভকারীরা বিশ্বব্যাপী জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পের জন্য সমস্ত আর্থিক সহায়তা অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।

জীবাশ্ম জ্বালানি আসক্তি থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত কর। জ্বীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারই হলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান কারণ এখান সরে যাও। তারা টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করে এমন নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে তহবিল প্রদান করার জন্যও অনুরোধ করেছেন।

সমাবেশ শেষে সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে র‌্যালীর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs