রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সবার আগে ৫ আগষ্টের হত্যাকারীদের বিচার পরে অন্য কিছু-কক্সবাজারে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে ডা. শফিকুর রহমান কক্সবাজার পৌরসভার ইনডোরে বেলাল উদ্দীন চৌধুরী ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ঈদগাঁও আমির সুলতান এন্ড দিল নেওয়াজ বেগম হাইস্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক বদলী হওয়ায় নতুন প্রশাসক শহীদুল ইসলামকে  নিয়োগ  নাইক্ষ্যংছড়িতে সেতুর অভাবে ২০ গ্রামের হাজারো মানুষ চরম দুর্ভোগে মাতারবাড়ীতে শ্বশুরবাড়ি থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ ৮ ফেব্রুয়ারী কক্সবাজারে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের আগমনে সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরলেন-অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী মহেশখালীতে সাগরে মিলল তরুণের লাশ, পরিবারের দাবি হত্যা নাইক্ষ্যংছড়িতে অবৈধ ইটভাটায় যৌথ অভিযান তিন ভাটায় ৩ লাখ জরিমানা খুটাখালীতে লাল কার্ড নামক ভূয়া আইডি ব্যবহাকারী চাঁদার টাকা তুলতে গিয়ে পরিচয় শনাক্ত

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার: খানা-খন্দে ভরা মহাসড়ক, বাড়ছে জনদুর্ভোগ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১
  • ১৯৪ বার পঠিত

নিজস্ব সংবাদদাতা

টানা বৃষ্টিপাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক অসংখ্য খানা-খন্দে ভরে গেছে। এ সড়কের নতুন ব্রিজ থেকে রামু পর্যন্ত কাপের্টিং উঠে গিয়ে অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় একদিকে যানবাহন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে, অন্যদিকে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঝুঁকি নিয়ে যান চলায় বাড়ছে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা। জানা গেছে, চট্টগ্রামের নতুন ব্রিজ হয়ে পটিয়া, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া এবং কক্সবাজারের চকরিয়া, রামু ও সদর উপজেলার উপর দিয়ে গেছে প্রায় ১৬৫ কি. মি. দীর্ঘ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। কক্সবাজারে অবস্থিত বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত আর পার্বত্য জেলা বান্দরবান। এ কারণে দুটি জেলা পর্যটন সমৃদ্ধ হওয়ায় এ সড়কে দেশ-বিদেশের মানুষের যাতায়াত অত্যন্ত বেশি। তাই ব্যস্ততম এ সড়কে যানবাহনের চাপও অত্যধিক। কিন্তু সে হিসেবে সড়ক দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত সড়ক ও জনপথ বিভাগের তদারকি, নিয়মিত সংস্কার কিংবা মেরামত তেমন চোখে পড়ে না। কক্সবাজারের পরিবহন নেতা রফিকুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজার থেকে চকরিয়া মহাসড়ক পর্যন্ত অনেকটা ঠিক আছে। শুধুমাত্র রামু জোয়ারিয়ানালা এলাকায় কিছুটা খানা-খন্দক আছে। তবে অনেক জায়গায় বৃষ্টির কারণে কাপের্টিং উঠে গেছে। কিন্তু বেশি ভাঙ্গাচোরা সড়ক রয়েছে পটিয়া স্টেশন, গাছবাড়িয়া, বাগিচাহাট, দোহাজারী, সাতকানিয়ার কেরানীহাট, লোহাগাড়া অংশের পদুয়া তেওয়ারীহাট থেকে উপজেলা সদরের বটতলী মোটর স্টেশন, আধুনগর খাঁন হাট ও চুনতি ডেপুটিহাট থেকে জাঙ্গালিয়া পর্যন্ত। নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) চকরিয়া উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক আলফাজ উদ্দিন শরীফ চকরিয়া নিউজকে জানান, চট্টগ্রামের নতুন ব্রিজ থেকে চকরিয়া হারবাং পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য গর্ত। বেশির ভাগ খানা-খন্দক স্টেশন ও বাজার কেন্দ্রিক। দুর্ঘটনার আশংকা থাকার পরও হাজার হাজার যাত্রীকে বাধ্য হয়েই চলাচল করতে হচ্ছে মহাসড়ক দিয়ে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে এসব খানা খন্দক মেরামতের দাবি জানান তিনি। এ ব্যাপারে দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহের সাথে আলাপ করলে তিনি চকরিয়া নিউজকে বলেন, বৃষ্টি চলাকালীন বিভাগীয়ভাবে সড়ক মেরামতের কাজ চলমান। বৃষ্টি থামার পর বিটুমিনের মাধ্যমে বড় ধরনের মেরামত কাজ শুরু করা হবে। পদুয়া থেকে মইজ্জ্যার টেক পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বালি ও ইট ব্যবহার করে মেরামত চলমান রাখা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs