চকরিয়া প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দল চকরিয়া উপজেলা শাখা কৃষকদলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দিনব্যাপী নানান কর্মসূচি মধ্যদিয়ে উদযাপন করা হয়েছে।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকালে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চিরিঙ্গা শহর প্রদক্ষিণ করে জনতা শপিং সেন্টার চত্বরে সমাবেশে মিলিত হয়।
চকরিয়া উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক মহিউদ্দিন পুতুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আনোয়ারুল আজিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে চকরিয়া পৌরসভা কৃষকদলের সদস্য সচিব সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলামসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
এসময় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, শ্রমিকদল, কৃষকদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বক্তরা বলেন-স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী সরকারের লালিত ডাকাত সাবেক এমপি জাফর আলম আলমের অত্যাচার-নির্যাতনে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এক প্রকার হাহাকারীত্ব হয়ে উঠেছিল।গেল ১৬টি বছর আমরা কোথাও মিছিল,মিটিং,সমাবেশ,দোয়া মাহফিল করতে পারিনি।উপজেলার কোথাও তাফসির মাহফিল করতে দেয়নি।চকরিয়া-পেকুয়ার দুই উপজেলাতে উন্নয়নের নামে লুটপাট,অবৈধ ব্যবসা,এক পেশী শাসন ব্যবস্হা কায়েম করেছিল।এভাবেই গণতন্ত্র দেশের,গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করে সরকার।কিন্তু দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়ার চিন্তাধারার সঙ্গে কক্সবাজারের উন্নয়নের রুপকার আমাদের প্রিয় নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ নির্দেশনা হলো,গণতন্ত্র দেশে,সবার অধিকার সমান।বিধায় ধর্ম,বর্ণ,নির্বিশেষে সবাই মিলে নিরাপদ উন্নত দেশ গড়ার প্রত্যয় মিশনে আমার,আপনারা সবাই সামিল হয়ে,ফ্যাসিবাদী সরকার,খুনি সরকার বীজ আর যেন এদেশে আর্বিভূত না হয়।সেই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক রেখেই সকল ধর্মালম্বী এগিয়ে যাব।৩৬ জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পালানো দেশ ও রাষ্ট্র ক্ষতিকর আ’লীগ সরকারের মেরুদণ্ড যেন আর সোজা না হয়।সেভাবে কাজ করবো। তবু্ও এদেশের শহীদ ভাই-বোনদের রক্তের ফসল বেথা যেত আমরা দিব না বলে বদ্ধ পরিকর।