জিয়াউল হক জিয়া,চকরিয়াঃ
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী বাজারের ড্রেইন ভরাট হয়ে,এখন যত্রতত্র স্হানে ময়লা-আর্বজনার স্তুপ।তদারকি নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। সরেজমিনে গেলে দেখা যায়,জেলার বৃহত্তর উপজেলা হল চকরিয়া।চকরিয়ার বাণিজ্যিক বাজারের অন্যতম খুটাখালী বাজার।এই খুটাখালী বাজারের তরিকরকারী,কাঁচা মাছ বাজার সহ হাইওয়ের মহাসড়কের পাশ্ববর্তী স্হানে পর্যন্ত ময়লা-আর্বজনা স্তুপ।সুতরাং এসব ময়লার র্দূগন্ধে অতিষ্ঠ পথচারীরা।এমন কি জেলার স্বনামধন্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান কিশলয় স্কুল গেটের সামনেও ময়লার ভাগাড়।তাছাড়া একটু বৃষ্টি হলেই ময়লায় ভরাট ড্রেইন দিয়ে পানি যেতে না পারায় বাজারে হাটুঁ পানি জমে থাকে।বর্তমানে মাছ বাজারে গেলে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম পরিবেশ সৃষ্টি।বাজারে ময়লা আর্বজনার এমন পরিবেশ সৃষ্টি হলেও তদারকি নেই ইজারাদারের। তরিতরকারি ও মাছ ব্যবসায়ীদের অচেতনতার কারণে আজ বাজারে লাজুক পরিবেশ।পথচারীদের দাবী,ইজারাদারদের গাফলতি ও ব্যবসায়ীদের অসচেতনতা সহ পরিচ্ছন্ন কর্মীর অবহেলায় বাজারে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।তাই দ্রুত ময়লা-আর্বজনা অপসারন না করলে বাজারে আগাত পথচারীদের র্দূগন্ধে নানান রোগব্যাধি হতে পারে বলে জানান। এবিষয়ে কিশলয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃতাজুল ইসলাম বলেন,আমার স্কুল গেটে ময়লার স্তুপ।যাহা থেকে র্দূগন্ধ বের হচ্ছে।করোনা সংক্রমণে স্কুল বন্ধ থাকায় এসব ময়লা ব্যবসায়ীরা ফেলেছেন।এখন স্কুল খোলবে।তাই এতদিন ময়লা সরানোর অভিযোগ না দিলেও,বিষয়টি এখন চেয়ারম্যান মহোদয়কে অবহিত করা হবে। খুটাখালী বাজার ইজারাদার আনোয়ার হোসেন মেম্বার বলেন,এতদিন করোনা রোধে দেশে লকডাউন ছিল।ব্যবসায়ীরা যত্রতত্র স্হানে ময়লা ফেলেছে।আমাদের বাজারে পরিচ্ছন্ন কর্মী আছে।এই ময়লাগুলো দ্রুত সরিয়ে নিতে বলা হবে।তাছাড়া ড্রেইন পরিস্কারের বিষয়ে আমার শেয়ার হোল্ডার আরো যারা আছেন।তাদের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এবিষয়ে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাওলানা আব্দুর রহমান বলেন,বাজার পরিস্কার ও ড্রেইন পরিস্কারে বিষয়ে ইজারাদারকে অবগত করা হয়েছে।বাজার থেকে ময়লা ও ড্রেইন পরিস্কার কাজ দ্রুত করা চেষ্টা করা হবে।এছাড়া বাজার পরিচ্ছন্ন কর্মী অবহেলা ও ব্যবসায়ীদের অচেতনতায় যত্রতত্র স্হানে ময়লা জমে থাকে।পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে ইজারাদারকে নির্দেশ দেওয়া হবে।