মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চকরিয়ায় মটর চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎ তারে জড়িয়ে চোরের মৃত্যু চকরিয়ায় এলজিইডি”র সাড়ে ৮কোটি টাকার কাজে হরিলুট! পেকুয়ায় সড়ক সংস্কারে বনবিভাগের বাধাঃ প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ। হত্যা নাকি আত্মহত্যা খোলাসা করেনি স্হানীয়রা” খুটাখালীতে গলায় উড়না পেঁচিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা সাময়িক নিষিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামীলীগের রাজনীতি জেলা ছাত্রলীগের প্রভাবশালী নেতা আরিফ গ্রেফতার পেকুয়ায় লবন চাষীকে কুপিয়ে জখম চকরিয়া জমজম হাসপাতালে উত্তেজনা: পালাক্রমে দুই পক্ষের পাহারা ও তালা ভেঙ্গে এমডি’র চেয়ার দখল! চকরিয়ায় সাবেক কাউন্সিলর,পৌর-ছাত্রলীগ নেতা ও ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন তামিম ইকবাল

কোহেলিয়া নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার; হত্যাকারী সন্দেহে অপর যুবককে গণপিটুনি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২ জুলাই, ২০২১
  • ২৮১ বার পঠিত

মহেশখালী প্রতিনিধিঃ
মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কোহেলিয়া নদী থেকে একরাম নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পহেলা জুলাই দিবাগত রাত একটায় নদীর পাড় থেকে মৃত অবস্থায় মাতারবাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই সাখাওয়াত মরদেহটি উদ্ধার করে। নিহত যুবক কালারমারছড়া উত্তর নলবিলা গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের পুত্র।

স্থানীয়রা জানান, যাতায়াতের সময় কোহেলিয়া নদীর পাড়ে একজনকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে পরিচয় নিশ্চিত করে। নিহতের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। চোখ, মাথা ও পেটে ছোরা সাদৃশ্য বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পূর্ব শত্রুতার জেরে একরামকে হত্যা করা হতে পারে বলে মনে করছেন এলাকার লোকজন।

এদিকে একরামের হত্যাকারী সন্দেহে স্বজনরা কবির নামের একজনকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কবির জড়িত কিনা সেই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।

কালারমারছড়ার ইউপি চেয়ারম্যান তারেক বিন ওসমান শরীফ প্রতিবেদককে জানান,বিগত চার-পাচঁ মাস আগে কবিরকে ধরতে একারাম পুলিশকে সহায়তা করেছিল। কবির জেল থেকে বেরিয়ে এসে, তাকে ধরিয়ে দেয়ার ক্ষোভে বশিভূত হয়ে সে একারামকে হত্যা করেছে।
তিনি আরো বলেন,বৃহস্পতিবার সকালে জনগণ কবিরকে আটক করে গণধোলাই দেয়।পরে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কবিরকে উদ্ধার করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করি।

এ বিষয়ে এএসপি (সার্কেল) জাহিদুল ইসলাম জানান, নিহত একরাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আত্মসমর্পণ করেছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। যেহেতু সে ভালো হওয়ার চেষ্টায় ছিল, তাই যারা আত্মসমর্পণ করেনি তারাই তাকে বিভিন্ন বিরোধের কারণে হত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার হত্যাকারী সন্দেহে কবির নামের একজনকে স্থানীয়রা গণপিটুনি দেয়। সেখান থেকে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs