সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশ কক্সবাজার এর আহবায়ক কমিটি গঠিত:খোকন আহবায়ক ,শাহীন যুগ্ন আহবায়ক ও বাবুল সদস্য সচিব রিসার্চ ইনিশিয়েয়েটিভস্ বাংলাদেশ(রিইব) অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত সবার আগে ৫ আগষ্টের হত্যাকারীদের বিচার পরে অন্য কিছু-কক্সবাজারে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে ডা. শফিকুর রহমান কক্সবাজার পৌরসভার ইনডোরে বেলাল উদ্দীন চৌধুরী ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন ঈদগাঁও আমির সুলতান এন্ড দিল নেওয়াজ বেগম হাইস্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক বদলী হওয়ায় নতুন প্রশাসক শহীদুল ইসলামকে  নিয়োগ  নাইক্ষ্যংছড়িতে সেতুর অভাবে ২০ গ্রামের হাজারো মানুষ চরম দুর্ভোগে মাতারবাড়ীতে শ্বশুরবাড়ি থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ ৮ ফেব্রুয়ারী কক্সবাজারে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের আগমনে সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরলেন-অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী মহেশখালীতে সাগরে মিলল তরুণের লাশ, পরিবারের দাবি হত্যা

কোহেলিয়া নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার; হত্যাকারী সন্দেহে অপর যুবককে গণপিটুনি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২ জুলাই, ২০২১
  • ২৫৪ বার পঠিত

মহেশখালী প্রতিনিধিঃ
মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কোহেলিয়া নদী থেকে একরাম নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পহেলা জুলাই দিবাগত রাত একটায় নদীর পাড় থেকে মৃত অবস্থায় মাতারবাড়ি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই সাখাওয়াত মরদেহটি উদ্ধার করে। নিহত যুবক কালারমারছড়া উত্তর নলবিলা গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের পুত্র।

স্থানীয়রা জানান, যাতায়াতের সময় কোহেলিয়া নদীর পাড়ে একজনকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে পরিচয় নিশ্চিত করে। নিহতের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। চোখ, মাথা ও পেটে ছোরা সাদৃশ্য বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পূর্ব শত্রুতার জেরে একরামকে হত্যা করা হতে পারে বলে মনে করছেন এলাকার লোকজন।

এদিকে একরামের হত্যাকারী সন্দেহে স্বজনরা কবির নামের একজনকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কবির জড়িত কিনা সেই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।

কালারমারছড়ার ইউপি চেয়ারম্যান তারেক বিন ওসমান শরীফ প্রতিবেদককে জানান,বিগত চার-পাচঁ মাস আগে কবিরকে ধরতে একারাম পুলিশকে সহায়তা করেছিল। কবির জেল থেকে বেরিয়ে এসে, তাকে ধরিয়ে দেয়ার ক্ষোভে বশিভূত হয়ে সে একারামকে হত্যা করেছে।
তিনি আরো বলেন,বৃহস্পতিবার সকালে জনগণ কবিরকে আটক করে গণধোলাই দেয়।পরে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কবিরকে উদ্ধার করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করি।

এ বিষয়ে এএসপি (সার্কেল) জাহিদুল ইসলাম জানান, নিহত একরাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আত্মসমর্পণ করেছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। যেহেতু সে ভালো হওয়ার চেষ্টায় ছিল, তাই যারা আত্মসমর্পণ করেনি তারাই তাকে বিভিন্ন বিরোধের কারণে হত্যা করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার হত্যাকারী সন্দেহে কবির নামের একজনকে স্থানীয়রা গণপিটুনি দেয়। সেখান থেকে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs