রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জানারঘোনায় বন্যহাতির আক্রমণে আহত রিয়া মণির পাশে দাড়াঁলেন উপজেলা প্রশাসন। ডুলাহাজারা ইউনিয়ন বিএনপিতে ৪জন উপদেষ্টা সহ ১২জন বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি প্রকাশ আইন শৃংখলার চরম অবনতি: ঈদগাঁওয়ে ফের অস্ত্রের মুখে সেতুর মালামাল ও  তিনটি গরু লুট ঈদগাঁওতে অস্ত্র ঠেকিয়ে গরু লুট- আতংকে এলাকাবাসী চকরিয়ায় ডেভিল হান্ট অভিযানে ১৬ জন আ’লীগের নেতাকর্মী আটক সাগরে নিষেধাজ্ঞা শেষ;দ্বিতীয় কিস্তির চাল এখনো পাননি দ্বীপের জেলেরা চকরিয়ায় অজ্ঞাত গাড়ীর ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু সমুদ্রপথে মায়ানমারে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক জব্দ,আটক-৬ আনন্দ-উচ্ছ্বাসে সাংবাদিক সংসদ কক্সবাজার’র ঈদ পুনর্মিলনী সম্পন্ন সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজারের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন :সভাপতি নুরুল ইসলাম হেলালী,সাধারণ সম্পাদক এস এম জাফর

ঈদগাঁওতে আগুনে পুড়ে বসতবাড়ী ছাই-১৫ লক্ষের ও বেশি ক্ষয়ক্ষতি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৯১ বার পঠিত

আজিজুর রাহমান রাজু।

মুহুর্তের মধ্যে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে দুইটি বসতবাড়ি। একটি পরিবারের কিছু আসবাবপত্র ও বাড়ির একাংশ অক্ষত থাকলেও পরনের কাপড় ছাড়া কোনকিছু বাকী নেই অপর পরিবারের।কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের চাঁন্দেরঘোনা কাটামোরা এলাকায়। এসময় মৃত মুস্তাফিজুর রহমানের ছেলে আবুল কাসেম ও সাদ্দাম হোসেনের বাড়ি পুড়ে যায়। রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন কক্সবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায়। এসময় খাদ্যসামগ্রী, কম্বল, মাস্ক ও পরনের গরম কাপড়সহ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করেন। পাশাপাশি সবকিছু পুড়ে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া পরিবারকে একটি বাড়ি, অপর পরিবারকে সংস্কারের জন্যে টিন দেওয়ার আশ্বাস দেন। এর আগে কক্সবাজার জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান (২) সোহেল জাহান চৌধুরী নগত পাঁচ হাজার টাকা ও জেলা পরিষদের কম্বল সহায়তা দেন। আবার জেলা পরিষদের ত্রান তহবিল থেকে জরুরি আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পরে ঈদগাহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছৈয়দ আলম উভয় পরিবারকে আট হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করেন। ভুক্তভোগী সুত্রে জানাযায়, আগুনে পুড়ে যাওয়া বসবাড়িতে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বাড়ির আসবাবপত্র, নগত টাকা, স্বর্ণালঙ্কার, জমির দলিল, ছাগল ও চাউলসহ বাড়ির সমস্ত কিছু পুড়ে যায়। ফলে নিঃস্ব হয়ে যায় এই দুই পরিবার। তারা প্রশাসনসহ বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেন। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, রাত দুইটার দিকে আগুন লেগেছে শুনে তারা এগিয়ে আসেন। কিন্তু আগুনের তীব্রতা বেশী হওয়ায় আসবাবপত্র উদ্ধার কিংবা আগুন নিভানো সম্ভব হয়নি। তাদের দাবী ফায়ারসার্ভিস আসতে দেরী হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশী হয়েছে। অন্যতায় বাড়ির অনেক কিছু রক্ষা করা যেতো। এদিকে ঈদগাঁওকে উপজেলা ঘোষণা দিলেও ফায়ার সার্ভিস স্টেশন না থাকায় এ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বলে দাবী করেন স্থানীয়রা। তারা দ্রুত ফায়ার সার্ভিস স্থাপনের দাবী জানান। এদিকে বাড়ি নির্মাণ ও টিন সহায়তার বিষয়টি দ্রুত বাস্তবায়নে ইউএনও মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs